শনিবার, ৩১শে মে ২০২৫, ১৭ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • শুরু হচ্ছে নতুন স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণ, কিভাবে পাবেন স্মার্ট কার্ড?
  • নোয়াখালীতে ঘরে ঢুকে নারীকে জবাই করে হত্যা, লাশ পুকুরে
  • ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে কানাডা, ম্যানিটোবায় জরুরি অবস্থা জারি
  • আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য হার্ভার্ডের বিকল্প গন্তব্য
  • ভারতের দাসত্ব করবে না বাংলাদেশ, প্রয়োজন হলে জীবন দেবো
  • জেনে নিন মাথায় নতুন চুল গজানোর দুর্দান্ত উপায়
  • ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন
  • দুর্ভোগ চরমে মাত্র তিন মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাচ্ছেন ২৬ হাজার গ্রাহক
  • নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
  • এটিএম আজহারের খালাস উদযাপন করায় এনসিপিকে বর্জনের ঘোষণা

ডেঙ্গু শনাক্তে শুধু এনএসওয়ান নয়, আইজিজি-আইএমএম পরীক্ষারও পরামর্শ

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
২৬ আগষ্ট ২০২৩, ১২:০০

দেশে ডেঙ্গু রোগীর অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছে দ্বিতীয় বা তৃতীয়বার। সঠিক কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও ডেঙ্গুর চারটি ধরনের মধ্যে যারা একাধিক ধরনে আক্রান্ত হচ্ছেন তাদের জটিলতা বেশি। এমনকি মৃত্যু হারও বেশি। সতর্কতা হিসেবে, শুধু এনএসওয়ান পরীক্ষা না করে আইজিজি, আইএমএম পরীক্ষারও পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

দেশে ডেঙ্গুর চারটি ধরনের মধ্যে এবার বেশি আক্রান্ত হচ্ছে ডেন-টু ও ডেন-থ্রি তে। ঢাকা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ বলছেন, ভাইরাসটির একটি ধরন প্রথমবার শরীরে আক্রমণ করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়। সেই একই ধরনে পরে আবার আক্রান্ত হলেও জটিলতা কম থাকে। প্রথম ধরনে আক্রান্ত ব্যক্তি যদি আবার দ্বিতীয় বা তৃতীয় বা অন্য ধরনে আক্রান্ত হন তবে তার দেহে তৈরি অ্যান্টিবডি প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করে। এর ফলে তৈরি হয় নানা জটিলতা।মুগদা মেডিকেল হাসপাতালের পরিচালক(ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ডা. নিয়াতুজ্জামান জানিয়েছেন, আক্রান্ত ব্যক্তি যদি জ্বর আসার পাঁচ দিনের মধ্যে পরীক্ষা না করেন তাহলে তার এনএসওয়ান নেগেটিভ আসে। তবে পাঁচ দিন পর আইজিজি ও আইজিএম পরীক্ষায় ধরা পড়ে আগেও তার ডেঙ্গু ছিল কি-না।

সম্প্রতি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিনের জিনোম সিকোয়েন্সিং এ দেখা যায়, দেশে ৭৫ ভাগ ডেঙ্গু আক্রান্তই ডেন-টু থেকে। আর ১৮ ভাগ ডেন-থ্রি। ৬ শতাংশ রোগীর দেহে মিলেছে ডেন-টু ও ডেন থ্রি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর