বুধবার, ২৫শে ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ই পৌষ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বায়ুদূষণে আজ তৃতীয় ঢাকা, বেশি দূষণ যেসব এলাকায়
  • পান্থকুঞ্জ ও আনোয়ারা পার্ক নিয়ে নতুন করে ভাবা হচ্ছে
  • দেশকে কোনও দলের কাছে ইজারা দেয়া হয়নি
  • সাগরে নিম্নচাপ, দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি শুরু
  • ড. ইউনূস আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন আজ
  • ২৬ শতাংশ রেমিট্যান্স বেড়েছে হাসিনার পতনের পর
  • পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা প্রশ্নে রায় ঘোষণা চলছে
  • ৬ কমিশনের প্রধানদের নিয়ে হবে ‘জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন’
  • নৌবাহিনীর ৩২ কর্মকর্তা পেলেন অনারারী কমিশন
  • ১০ এসি বাস নিয়ে চালু হলো বিআরটি প্রকল্প

আইইউবিতে রবীন্দ্র-নজরুলজয়ন্তী উপলক্ষে সঙ্গীতসন্ধ্যা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৩০ জুলাই ২০২৩, ১৫:৩৬

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)-এ এক সঙ্গীতসন্ধ্যার আয়োজন করা হয়। 

এতে স্বনামধন্য শিল্পী অদিতি মহসিন রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশন করেন।

নজরুলগীতি পরিবেশন করেন শিল্পী বিজন চন্দ্র মিস্ত্রী। 

অনুষ্ঠানের সার্বিক আয়োজনে ছিল আইইউবির কাজী নজরুল ইসলাম অ্যান্ড আব্বাসউদ্দিন আহমেদ রিসার্চ সেন্টার ও স্কুল অব লিবরাল আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস।

অনুষ্ঠানের সূচনা হয় আইইউবি মিউজিক ক্লাবের দলীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে। তারা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’, কাজী নজরুল ইসলাম রচিত রণসংগীত ‘চল চল চল’ ও আইইউবি অ্যানথেম ‘আলমা মাতের’ গেয়ে শোনায়। সরোদে কাজী নজরুল ইসলামের অন্যতম প্রিয় রাগ ‘নীলাম্বরি’ বাজিয়ে শোনায় আইইউবির গ্লোবাল স্টাডিজ অ্যান্ড গভর্নেন্স বিভাগের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান। তবলায় সঙ্গত করেন সোশ্যাল সায়েন্স অ্যান্ড হিউম্যানিটিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কুদরত-ই-খোদা। 

আইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার বলেন, আমি আয়োজকদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি এ রকম একটি অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য। আইইউবির শিক্ষার্থীরা দেশের দুজন গুণী শিল্পীর গান শোনার ও তাদের থেকে অনুপ্রাণিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।

ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য তৌহিদ সামাদ বলেন, কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। বাংলা সাহিত্যে লোকজ ঐতিহ্যের মেলবন্ধন ঘটিয়ে তিনি এক নতুন ধারার সূচনা করেছিলেন। এর মাধ্যমে তিনি বাংলা সাহিত্য, বিশেষ করে বাংলা কবিতাকে মধ্যযুগীয় ধারার বাইরে এক নতুন রূপ দিয়েছিলেন।

অধ্যাপক তানভীর হাসান বলেন, উদার কলা ও মানবিকী চর্চা যথা, চিত্রকলা, সাহিত্য, সংগীত এবং চলচ্চিত্রের সঙ্গে সখ্য গড়ে না উঠলে একজন শিক্ষার্থীর মধ্যে মানবিক গুণাবলি গড়ে ওঠা কঠিন। তাই আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সব সময়ই একটি সাংস্কৃতিক আবহ বজায় রাখার চেষ্টা করি।

অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান। উপস্থাপনায় ছিলেন আইইউবির ইংলিশ অ্যান্ড মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজেস বিভাগের অধ্যাপক এবং কাজী নজরুল ইসলাম অ্যান্ড আব্বাসউদ্দিন আহমেদ রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক ড. আহমেদ আহসানুজ্জামান।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর