শনিবার, ৩১শে মে ২০২৫, ১৭ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • শুরু হচ্ছে নতুন স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণ, কিভাবে পাবেন স্মার্ট কার্ড?
  • নোয়াখালীতে ঘরে ঢুকে নারীকে জবাই করে হত্যা, লাশ পুকুরে
  • ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে কানাডা, ম্যানিটোবায় জরুরি অবস্থা জারি
  • আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য হার্ভার্ডের বিকল্প গন্তব্য
  • ভারতের দাসত্ব করবে না বাংলাদেশ, প্রয়োজন হলে জীবন দেবো
  • জেনে নিন মাথায় নতুন চুল গজানোর দুর্দান্ত উপায়
  • ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন
  • দুর্ভোগ চরমে মাত্র তিন মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাচ্ছেন ২৬ হাজার গ্রাহক
  • নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
  • এটিএম আজহারের খালাস উদযাপন করায় এনসিপিকে বর্জনের ঘোষণা

দিল্লি

ফের করোনার প্রকোপ, এক সপ্তাহেই শনাক্ত ৯৯ জন

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৬ মে ২০২৫, ১৫:৪০

২০২০ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে লাখো মানুষের মৃত্যু ঘটার পর আবারও ভারতে এ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। রাজধানী দিল্লিতে নতুন করে ১০০-র বেশি করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন।

ভারতের কেন্দ্রীয় কোভিড-১৯ ড্যাশবোর্ড অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ১,০০৯ জন। এর মধ্যে শুধুমাত্র দিল্লিতে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১০৪ জন, যার মধ্যে ৯৯ জনই গত এক সপ্তাহে শনাক্ত হয়েছেন।

তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তা। তিনি বলেন, হাসপাতালগুলো যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত রয়েছে। এই আক্রান্তদের বেশিরভাগই প্রাইভেট ল্যাব থেকে শনাক্ত হয়েছে এবং নতুন ধরনটি সাধারণ ফ্লু-জাতীয় উপসর্গ সৃষ্টি করছে।

বর্তমানে করোনার সর্বোচ্চ প্রকোপ দেখা যাচ্ছে কেরালায়, সেখানে মোট আক্রান্ত ৪৩০ জন। এরপর রয়েছে মহারাষ্ট্র, যেখানে ২০৯ জন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। গুজরাটে আক্রান্ত ৮৩ জন, কর্নাটকে ৪৭ জন, উত্তরপ্রদেশে ১৫ জন এবং পশ্চিমবঙ্গে ১২ জন।

এছাড়া মহারাষ্ট্রে করোনায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে, কেরালায় ২ জন এবং কর্নাটকে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।

অন্যদিকে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, বিহার, হিমাচল প্রদেশ এবং জম্মু ও কাশ্মীরে কোনো সক্রিয় করোনা রোগী নেই।

এর আগে ভারতে সব বয়সী মানুষের জন্য ফ্রি ও দ্রুতগতির টিকাদান কার্যক্রম চালানো হয়েছিল, যার ফলে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসে এবং কঠোর বিধিনিষেধ থেকেও মানুষ মুক্তি পায়। তবে সাম্প্রতিক সংক্রমণ পরিস্থিতি নতুন করে নজরদারি এবং সচেতনতা বাড়ানোর বার্তা দিচ্ছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর