শনিবার, ৩১শে মে ২০২৫, ১৭ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • শুরু হচ্ছে নতুন স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণ, কিভাবে পাবেন স্মার্ট কার্ড?
  • নোয়াখালীতে ঘরে ঢুকে নারীকে জবাই করে হত্যা, লাশ পুকুরে
  • ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে কানাডা, ম্যানিটোবায় জরুরি অবস্থা জারি
  • আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য হার্ভার্ডের বিকল্প গন্তব্য
  • ভারতের দাসত্ব করবে না বাংলাদেশ, প্রয়োজন হলে জীবন দেবো
  • জেনে নিন মাথায় নতুন চুল গজানোর দুর্দান্ত উপায়
  • ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন
  • দুর্ভোগ চরমে মাত্র তিন মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাচ্ছেন ২৬ হাজার গ্রাহক
  • নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
  • এটিএম আজহারের খালাস উদযাপন করায় এনসিপিকে বর্জনের ঘোষণা

শেখ হেলাল-তন্ময়সহ পাঁচজনের নামে ২০০ কোটি টাকার চাঁদাবাজি মামলা

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
৭ মে ২০২৫, ১২:৩০

বাগেরহাট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন ও তার ছেলে বাগেরহাট–২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ তন্ময়সহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে ২০০ কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে মামলা হয়েছে।

সাত বছর আগের এ ঘটনার মামলা করেছেন স্থানীয় নিউ বসুন্ধরা রিয়েল স্টেটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মান্নান তালুকদার। সোমবার (৫ মে) রাতে বাগেরহাট সদর মডেল থানায় এ মামলা করেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই শেখ হেলাল উদ্দিন ও তার ছেলে শেখ তন্ময় ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন- শেখ হেলালের ব্যক্তিগত সহকারী ফিরোজুল ইসলাম, তন্ময়ের ব্যক্তিগত সহকারী শাহীন ও শেখ শহীদুল ইসলাম। এর মধ্যে শেখ শহীদুল ইসলামকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে।

এজাহারের বরাত দিয়ে বাগেরহাট মডেল থানার ওসি মাহামুদ-উল-হাসান বলেন, ‘২০১৮ সালের ১৫ নভেম্বর রাতে শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সারহান নাসের তন্ময়সহ পাঁচ জন আব্দুল মান্নান তালুকদারের শহরের সরুই কার্যালয়ে গিয়ে ২০০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন।

চাঁদা না দিলে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া, মিথ্যা মামলায় জড়ানোসহ মেরে ফেলার হুমকি দেয় আসামিরা। তখন আব্দুল মান্নান তালুকদার নিজের ব্যবসা রক্ষার স্বার্থে তাৎক্ষণিকভাবে গ্রাহকের রক্ষিত টাকা থেকে সাত কোটি ৩০ লাখ আসামিদের হাতে তুলে দেন। তারা বাকি টাকা দ্রুত দিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে তখনকার মতো চলে যান।’

ওসি আরও জানান, এরপর ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি আসামিরা আবার তার অফিসে এসে বাকি টাকা পরিশোধের জন্য হুমকি দিলে তিনি তাদের আরও ১২ কোটি ৭০ লাখ টাকা চাঁদা দেন। দুই দফায় আসামিরা ভয়ভীতি প্রদর্শন করে আব্দুল মান্নান তালুকদারের কাছ থেকে মোট ২০ কোটি টাকা চাঁদা নিয়েছে বলে মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়েছে।

এর মধ্যে এজাহারনামীয় ৩ নম্বর আসামি শহীদুল ইসলামকে (৩৭) গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আব্দুল মান্নান তালুকদার দুদকের মামলায় কারাগারে থাকাকালে তার প্রতিষ্ঠানের সব দায়িত্ব এই শহিদুলের কাছে ছিল।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর