মঙ্গলবার, ৩রা জুন ২০২৫, ২০শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আলিফ হত্যাসহ ৫ মামলায় চিন্ময় দাসের জামিন নামঞ্জুর
  • পরিবহনপথে ডাকাতি রোধে নেওয়া হচ্ছে বিশেষ ব্যবস্থা
  • দ্রুত ও সহজে ভিসা চান? বিদেশে পড়াশোনার জন্য বেছে নিন এই ৫ দেশ
  • মানচিত্র বদলে দেবে ভারতীয় প্লেটের এই বিভাজন
  • গাজায় খাবার বিতরণ কেন্দ্রের কাছে ইসরায়েলি হামলা
  • ছেলের বিলাসী জীবনযাপনে জনরোষ
  • ফ্যাসিস্টরা বিদায় নিয়েছে কিন্তু ফ্যাসিজম রয়ে গেছে
  • শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে
  • রাজনৈতিক দলগুলোর মতের আলোকেই হবে জুলাই সনদ
  • শিশুদের পর্নোগ্রাফি প্রস্তুত ও প্রচারের অভিযোগে গ্রেফতার ১

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সড়ক সেতু নির্মাণ করবে রাশিয়া

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৭ মার্চ ২০২৫, ১৭:২৮

রাশিয়া এবং উত্তর কোরিয়া শীঘ্রই দুই দেশের মধ্যে তুমেন নদীর ওপর একটি সড়ক সেতু নির্মাণ শুরু করবে।

রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আরআইএ জানিয়েছে। ২০২৪ সালে রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের উত্তর কোরিয়া সফরের সময় এই সেতুটি নির্মাণে সম্মত হয়েছিল। তখন দুই দেশ একটি বিস্তৃত কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল।

এই সড়ক সেতুটি সেখানে আবস্থিত ‘ফ্রেন্ডশিপ ব্রিজ’ রেল সেতুর কাছে নির্মিত হবে। ‘ফ্রেন্ডশিপ ব্রিজ’ রেল সেতুটি ১৯৫৯ সালে কোরিয়ান যুদ্ধের পর চালু হয়েছিল। রাশিয়ান মিডিয়া অনুসারে, বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে সীমান্ত অতিক্রম করার জন্য একটি প্রাচীন কাঠের সেতু ব্যবহার করা হতো কিন্তু এটি ধ্বংস যায়।

উত্তর কোরিয়ায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মাতসেগোর আরআইএ-কে বলেন, ‘সেতুটির নির্মাণকাজ এখনও শুরু হয়নি। তিনি বলেন, ‘দুই পক্ষ প্রস্তুতিমূলক কাজ করছে, নকশা চূড়ান্ত করছে, নির্মাণ কর্মী এবং সরঞ্জামের বিষয়ে তালিকা তৈরি করছে।

বছরের পর বছর ধরে আলোচনাধীন এই সড়ক সেতুটি ৮৫০ মিটার (২ হাজার ৭৮৯ ফুট) লম্বা হবে এবং রাশিয়ান হাইওয়ে সিস্টেমের সঙ্গে সংযুক্ত হবে। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ সংস্থা এসআই অ্যানালিটিক্স ৫ মার্চের এক প্রতিবেদনে বলেছে, সেতুর ভিত্তি এবং সড়ক সংযোগের কাজ শুরু হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর কোরিয়া এবং রাশিয়ার মধ্যে একমাত্র রেল সংযোগ স্থাপনের পর এই সেতুটির দ্রুত নির্মাণের ফলে অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং সামরিক বিনিময় হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

এর ফলে উত্তর কোরিয়া এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কার্যকারিতা ধীরে ধীরে হ্রাস পেতে পারে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর