মঙ্গলবার, ৩রা জুন ২০২৫, ২০শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • পরিবহনপথে ডাকাতি রোধে নেওয়া হচ্ছে বিশেষ ব্যবস্থা
  • দ্রুত ও সহজে ভিসা চান? বিদেশে পড়াশোনার জন্য বেছে নিন এই ৫ দেশ
  • মানচিত্র বদলে দেবে ভারতীয় প্লেটের এই বিভাজন
  • গাজায় খাবার বিতরণ কেন্দ্রের কাছে ইসরায়েলি হামলা
  • ছেলের বিলাসী জীবনযাপনে জনরোষ
  • ফ্যাসিস্টরা বিদায় নিয়েছে কিন্তু ফ্যাসিজম রয়ে গেছে
  • শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে
  • রাজনৈতিক দলগুলোর মতের আলোকেই হবে জুলাই সনদ
  • শিশুদের পর্নোগ্রাফি প্রস্তুত ও প্রচারের অভিযোগে গ্রেফতার ১
  • বিদ্যুত ও জ্বালানি খাত নিয়ে যে সুখবর দিলেন অর্থ উপদেষ্টা

কুদসের রকেট আগুনবৃষ্টিতে ঝাঝরা ইসরায়েল

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৬ মার্চ ২০২৫, ১৭:১০

ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমশ তীব্রতর হচ্ছে। হামাস, হিজবুল্লাহ এবং অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসরাইলকে হামলা ও পাল্টা হামলা দিয়ে তটস্থ ও অস্থির করে রেখেছে।

হামলা প্রতিরোধে একসময় ইসরাইল এগিয়ে থাকলেও বর্তমানে তা কিছুটা বিচলিত হতে শুরু করেছে। গত সোমবার, গাজা থেকে ইসরাইলে রকেট হামলা চালানো হয়। যদিও ইসরাইল দাবি করেছে যে, তার বাহিনী দুটি রকেট ভূপাতিত করেছে, তবে এ হামলায় শহর ও অঞ্চলে সাইরেন বাজাতে হয়েছে।

ইসলামী জিহাদী আন্দোলনের শাখা আল কুদস ব্রিগেড দাবি করেছে, তারা উত্তর গাজা থেকে রকেট ছুড়েছে। হামাসের সশস্ত্র শাখা আল কাসেম ব্রিগেডও এর আগের শুক্রবারে আশকেলনে রকেট হামলা চালানোর দাবি করেছে। একই সময়ে, লেবানন থেকেও ইসরাইলে রকেট হামলা হয়, তবে হিজবুল্লাহ এই হামলা অস্বীকার করেছে।

ইসরাইল, গাজা, লেবানন এবং ইয়েমেনের মধ্যে চলমান এই সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে, শান্তি প্রতিষ্ঠায় মিশর একটি নতুন প্রস্তাব দিয়েছে। মিশরের প্রস্তাব অনুযায়ী, হামাস প্রতি সপ্তাহে পাঁচজন ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে এবং ইসরাইলও যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ বাস্তবায়ন করবে। বর্তমানে হামাসের হাতে ৫৯ জন ইসরাইলি জিম্মি রয়েছে, যাদের মধ্যে ২৪ জন জীবিত বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র এবং হামাস মিশরের প্রস্তাবে সম্মত হলেও, ইসরাইল এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে সাড়া দেয়নি। নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মিশরের প্রস্তাবে গাজা থেকে ইসরাইলি সেনার পুরোপুরি প্রত্যাহারের একটি সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। এর বিনিময়ে হামাস বাকি জিম্মিদের মুক্তি দেবে। তবে ইসরাইলের পক্ষ থেকে এখনও কোনো চূড়ান্ত প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর