মঙ্গলবার, ৩রা জুন ২০২৫, ২০শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • সৌর ঝড় কী এবং কেন হয়
  • গ্রেটার জাহাজ কি গাজা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবে
  • আলিফ হত্যাসহ ৫ মামলায় চিন্ময় দাসের জামিন নামঞ্জুর
  • পরিবহনপথে ডাকাতি রোধে নেওয়া হচ্ছে বিশেষ ব্যবস্থা
  • দ্রুত ও সহজে ভিসা চান? বিদেশে পড়াশোনার জন্য বেছে নিন এই ৫ দেশ
  • মানচিত্র বদলে দেবে ভারতীয় প্লেটের এই বিভাজন
  • গাজায় খাবার বিতরণ কেন্দ্রের কাছে ইসরায়েলি হামলা
  • ছেলের বিলাসী জীবনযাপনে জনরোষ
  • ফ্যাসিস্টরা বিদায় নিয়েছে কিন্তু ফ্যাসিজম রয়ে গেছে
  • শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে

নারী-শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনে নীতিগত সিদ্ধান্ত

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৭ মার্চ ২০২৫, ১৬:৩৪

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধনীর ব্যাপারে সরকার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে বলে জানিয়েছেন বন ও পরিবেশবিষয়ক উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান। সোমবার (১৭ মার্চ) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভি একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন পরিবেশ উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, আজ প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এক বিশেষ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেখানে এই আইনের ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, আজকে নারী ও শিশু দমন নির্যাতন আইন- ২০০০ সালের বেশকিছু সংশোধন আইন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে উত্থাপন করা হলে আমাদের কেবিনের সেটা নীতিগত অনুমোদন দেয়। ইতোমধ্যে আমরা কিছু মতামত পেয়েছি। সেই মতামতগুলো কাল-পরশু যাচাই-বাছাই করব। বৃহস্পতিবার এই আইনটি চূড়ান্তভাবে অনুমোদন দেবে বলে আশা করছি।

তিনি বলেন, ধর্ষণের বিচারের বিলম্ব হওয়ার কারণ হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ডিএনএ ল্যাব না থাকা। এই মুহূর্তে একটি মাত্র ল্যাব আছে। আজকের সিদ্ধান্ত যে, চট্টগ্রাম এবং রাজশাহীতে আরও দুইটা ডিএনএ ল্যাব স্থাপন করব।

রিজওয়ানা হাসান বলেন, বিশেষ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে দ্রুত কিছু সংখ্যক বিচারক নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে, যেন ধর্ষণসহ অন্যান্য মামলার বিচার ত্বরান্বিত করা যায়। দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রয়েছে, দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার বিষয়টি খেয়াল রাখার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-উপদেষ্টাদেরকে প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ দিয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, মাজার ভাঙার নামে নৈরাজ্য চলছে। এতদিন মাজার ভাঙার বিষয়ে সরকার রিয়েক্টিভ অবস্থানে ছিল। গ্রেপ্তার করা হয়েছে, দোষী ব্যক্তিদের আইনের মুখোমুখি করানো হয়েছে। মাজার ভাঙার ব্যাপার সরকার আর কোনওভাবেই গ্রহণ করবে না। সবাইকে এ ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। জড়িতদের ব্যাপারে কঠোর থেকে কঠোরতম আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর