শনিবার, ১৯শে এপ্রিল ২০২৫, ৫ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ঢাকার বাণিজ্য-প্রতিকূল আচরণে ভারতের উদ্বেগ, তবে প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ এড়ানোর ইঙ্গিত
  • মেয়েকে উত্যক্তের প্রতিবাদ করায় রাজশাহীতে বখাটেদের হামলায় খুন হলেন বাবা
  • বৈঠকে বসছেন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা, রেলপথ ব্লকেড কর্মসূচি শিথিল
  • মুজিবনগর সরকার আমাদের জন্য বীরত্বগাথা অধ্যায়
  • পেঁয়াজের দাম বাড়তে দেয়া হবে না
  • নির্বাচন হলেই গণতন্ত্র হবে এর গ্যারান্টি নেই
  • রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে সবার লক্ষ্য এক
  • আনন্দ উল্লাসে শেষ হলো ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’
  • পহেলা বৈশাখ আমাদের সম্প্রীতির অন্যতম প্রতীক
  • ধর্মনিরপেক্ষতা ও বহুত্ববাদে একমত নয় বিএনপি

ফুড পয়জনিং ভালো করার ঘরোয়া ৫ উপায়

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৩ মার্চ ২০২৫, ১৫:০১

যদি কোনো খাবার খেয়ে বারবার বমি, পাতলা পায়খানা, জ্বর, পেটব্যথা শুরু হয়, তাহলে বুঝতে হবে ‘ফুড পয়জনিং’ হয়েছে। এ সময় অনেকেই এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। অস্বাস্থ্যকর খাবার, জীবাণুযুক্ত খাবার, ময়লাযুক্ত থালাবাসনে খাবার খেলে এগুলো থেকে ফুড পয়জনিং হতে পারে।

দেখে নিন ফুড পয়জনিংয়ের ঘরোয়া করণীয়

তবে, বেশিরভাগ ফুড পয়জনিংয়ের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের কাছে না গেলেও চলে। কিছু বিষয় মেনে চলে নিজে নিজেই সেরে ওঠতে পারেন। তবে সমস্যাটিতে শরীর প্রচুর তরল হারিয়ে পানিশূন্যতায় ভুগলে আইভি’র জন্য হাসপাতালে যেতে হবে। আইভি’র মাধ্যমে শরীরে দ্রুত তরল ও খনিজ প্রতিস্থাপন করা হবে।

ফুড পয়জনিংয়ের উল্লেখযোগ্য উপসর্গ হচ্ছে- বমিভাব বা বমি, পেটে ব্যথা বা পেট কামড়ানো ও পাতলা পায়খানা। খোলা খাবার, নষ্ট খাবার, বাসি খাবার ও অন্যান্য অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পর ঘনঘন বমি, পাতলা পায়খানা, পেট ব্যথা ও জ্বর আসলে ধরে নিতে পারেন যে ফুড পয়জনিং হয়েছে।

ফুড পয়জনিংয়ে ঘরোয়া করণীয়

ফুড পয়জনিং সমস্যায় প্রধান করণীয় হচ্ছে প্রচুর পানি পান করা। শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়া খনিজ প্রতিস্থাপন করতে ওরস্যালাইনও খেতে হবে। সম্ভব হলে ডাবের পানিও পান করুন। এছাড়া আরও যা করবেন-

রোজায় গলা শুকিয়ে যায় কেন?

১. পাকস্থলিকে শান্ত করতে প্রথম কিছু ঘণ্টা খাবার খাবেন না।
২. পেট শান্ত হয়েছে মনে হলে খাবার খেতে পারেন। অল্প খাবার দিয়ে শুরু করুন।
৩. মসলাদার বা চর্বিযুক্ত খাবার থেকে দূরে থাকুন। খেতে পারেন- ভাত, টোস্ট ও কলা।
৪. এসময় দুধ জাতীয় খাবার, ক্যাফেইন সমৃদ্ধ পানীয়, অ্যালকোহল ও বুদবুদ ওঠে এমন পানীয় এড়িয়ে চলুন।
৫. কায়িক শ্রম থেকে বিরত থাকুন। প্রচুর বিশ্রাম নিন।

সাধারণত ফুড পয়জনিং নিজে নিজে নিরাময় হলেও কিছু লক্ষণ দেখলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত, যেমন-

১. মুখ শুকিয়ে যাওয়া অথবা অতিরিক্ত পিপাসা।
২. প্রস্রাব না হওয়া অথবা খুবই গাঢ় রঙের প্রস্রাব।
৩. দ্রুত হৃদস্পন্দন অথবা রক্তচাপ কমে যাওয়া।
৪. মাথা ঘোরানো অথবা মস্তিষ্কে দুর্বলতা/হালকা হয়ে যাওয়া।
৫. বমি বা মলে রক্ত


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর