শনিবার, ৩১শে মে ২০২৫, ১৭ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • শুরু হচ্ছে নতুন স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণ, কিভাবে পাবেন স্মার্ট কার্ড?
  • নোয়াখালীতে ঘরে ঢুকে নারীকে জবাই করে হত্যা, লাশ পুকুরে
  • ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে কানাডা, ম্যানিটোবায় জরুরি অবস্থা জারি
  • আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য হার্ভার্ডের বিকল্প গন্তব্য
  • ভারতের দাসত্ব করবে না বাংলাদেশ, প্রয়োজন হলে জীবন দেবো
  • জেনে নিন মাথায় নতুন চুল গজানোর দুর্দান্ত উপায়
  • ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন
  • দুর্ভোগ চরমে মাত্র তিন মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাচ্ছেন ২৬ হাজার গ্রাহক
  • নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
  • এটিএম আজহারের খালাস উদযাপন করায় এনসিপিকে বর্জনের ঘোষণা

বছরের শেষ বিরল সূর্যগ্রহণ, দেখা যাবে যেসব দেশ থেকে

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৫:৪১

এ বছরের দ্বিতীয় এবং শেষ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে বুধবার (২ অক্টোবর)। জ্যোতির্বিদদের বরাত দিয়ে স্পেট ডটকম জানিয়েছে, সূর্যগ্রহণের দিন চাঁদ তুলনামূলক ছোট দেখাবে। এই সূর্যগ্রহণটি পূর্ণ সূর্যগ্রহণ হবে না বরং এটি একটি বলয়াকার সূর্যগ্রহণ হবে। যাকে রিং অফ ফায়ারও বলা হয়। এই সময় সূর্যগ্রহণের কারণে আকাশে কোথাও কোথাও আগুনের বলয় দেখা যাবে। 

সূর্যগ্রহণটি রিং অব ফায়ারে পরিণত হলে সেটি ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী থাকবে। আগামী ২ অক্টোবর গ্রহণটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৪৩ মিনিট ৬ সেকেন্ডের দিকে গ্রহণটি শুরু হবে এবং গ্রহণ শেষ হবে রাত ৩টা ১৬ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডে।

বিরল এই সূর্যগ্রহণটি প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল থেকে দেখা যাবে। বিশেষ করে দক্ষিণ চিলি এবং দক্ষিণ আর্জেন্টিনা থেকে এর দেখা মিলবে। বাংলাদেশে গ্রহণটি দেখা যাবে না।

বিজ্ঞানীদের মতে, সূর্য, চাঁদ এবং পৃথিবী যখন একটি সরলরেখায় আসে, তখন সূর্যগ্রহণ ঘটে। অর্থাৎ ঘুরতে ঘুরতে চাঁদ যখন সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে চলে আসে তখন সূর্যের আলো পৃথিবীতে পড়ে না, যাকে সূর্যগ্রহণ বলে।

চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে ঘোরার সঙ্গে সঙ্গে এর দূরত্বও পরিবর্তিত হয়। কখনো চাঁদ পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে আবার কখনো দূরে। চাঁদ যখন পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে তখন বড় দেখায় এবং দূরে গেলে ছোট দেখায়। যদি সূর্যগ্রহণের সময় চাঁদ পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে, তবে তার বড় আকারের কারণে এটি পৃথিবী থেকে সূর্যকে পুরোপুরি ঢেকে ফেলে। একই সময়ে, যখন এটি অনেক দূরে থাকে, তার ছোট আকারের কারণে এটি কেবল সূর্যের মাঝখানের অংশকে ঢেকে রাখতে সক্ষম হয়। যার কারণে সূর্যের ধার দেখা যায়, যা আকাশে আগুনের বলয় তৈরি করে। একে বলে রিং অফ ফায়ার। আগুনের বলয়টি সম্পূর্ণ হতে ৩ ঘণ্টার বেশি সময় লাগতে পারে, তবে প্রকৃত রিং অফ ফায়ার কয়েক সেকেন্ড থেকে ১২ সেকেন্ডের মধ্যে দেখা যায়।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর