সোমবার, ২৩শে ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ই পৌষ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • দেশকে কোনও দলের কাছে ইজারা দেয়া হয়নি
  • সাগরে নিম্নচাপ, দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি শুরু
  • ড. ইউনূস আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন আজ
  • ২৬ শতাংশ রেমিট্যান্স বেড়েছে হাসিনার পতনের পর
  • পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা প্রশ্নে রায় ঘোষণা চলছে
  • ৬ কমিশনের প্রধানদের নিয়ে হবে ‘জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন’
  • নৌবাহিনীর ৩২ কর্মকর্তা পেলেন অনারারী কমিশন
  • ১০ এসি বাস নিয়ে চালু হলো বিআরটি প্রকল্প
  • একাত্তরের পুনরাবৃত্তি আমরা জুলাইয়ে দেখেছি
  • বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল, ফুলেল শ্রদ্ধায় শহীদদের স্মরণ

পাহাড়ের সহিংসতার ঘটনায় কাউকে ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৭:০৫

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, পাহাড়ের সহিংসতার ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত টিম গঠন করা হবে। এই ঘটনায় জড়িতদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) পার্বত্য অঞ্চল পরিদর্শনে এসে এ কঠোর হুঁশিয়ারি দেন তিনি।

সহিংসতা করতে যারা চেষ্টা করবে তাদেরও হাত ভেঙে দেওয়া হবে জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, কোনো অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি করা যাবে না। আর এ ঘটনা তদন্তে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নিয়ে কমিটি গঠন করা হবে।

এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে বাহির থেকে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আমাদের কোথাও যেনো ছন্দপতন ঘটছে। এর পেছনের ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করা হবে।

এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা সাবেক রাষ্ট্রদূত (অব.) সুপ্রদীপ চাকমা, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফ।

এর আগে উপদেষ্টারা উদ্ভূত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও স্থানীয়দের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

সভায় পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ, পুলিশ প্রধান মইনুল ইসলাম, সেনাবাহিনীর চট্টগ্রামের জিওসি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ মাইনুর রহমান, বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও স্থানীয় বিভিন্ন নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয়দের মধ্যে বিএনপি, জনসংহতি সমিতি, জাতীয়পার্টি, জামায়াত ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, পার্বত্য নাগরিক পরিষদ, পরিবহন মালিক শ্রমিক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা নিজ নিজ বক্তব্য ও পরামর্শ তুলে ধরেন।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর