সোমবার, ২৩শে ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ই পৌষ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • পান্থকুঞ্জ ও আনোয়ারা পার্ক নিয়ে নতুন করে ভাবা হচ্ছে
  • দেশকে কোনও দলের কাছে ইজারা দেয়া হয়নি
  • সাগরে নিম্নচাপ, দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি শুরু
  • ড. ইউনূস আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন আজ
  • ২৬ শতাংশ রেমিট্যান্স বেড়েছে হাসিনার পতনের পর
  • পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা প্রশ্নে রায় ঘোষণা চলছে
  • ৬ কমিশনের প্রধানদের নিয়ে হবে ‘জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন’
  • নৌবাহিনীর ৩২ কর্মকর্তা পেলেন অনারারী কমিশন
  • ১০ এসি বাস নিয়ে চালু হলো বিআরটি প্রকল্প
  • একাত্তরের পুনরাবৃত্তি আমরা জুলাইয়ে দেখেছি

আফ্রো-এশিয়া কাপ

একই দলে দেখা যেতে পারে কোহলি-বাবর-সাকিবদের!

খেলা ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৩:১৩

শেষবার আফ্রো-এশিয়া কাপ আয়োজন হয়েছিল ২০০৭ সালে। সে বার মাহেলা জয়াবর্ধনের নেতৃত্বে খেলছেন সৌরভ গাঙ্গুলি, শহিদ আফ্রিদি, বীরেন্দ্রর শেবাগ, মোহাম্মদ ইউসুফ, মোহাম্মদ আসিফ, মাহেন্দ্র সিং ধোনি, মাশরাফি মর্তুজা। তবে ২০০৭ সালের পর নানান বাস্তবতায় আর আয়োজিত হয়নি এ আসরটি। এবার সিরিজটি ফেরার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।

ভারতীয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকবাজ জানিয়েছে, বিসিসিআই সদস্য সচিব ও এসিসির প্রধান থাকা অবস্থায় জয় শাহ দ্বি-বার্ষিক আফ্রো-এশিয়া কাপের ধারণা আবার ফেরানোর সম্ভাবনা দেখেছিলেন। এখনো এই নিয়ে অনেক পথ বাকি থাকলেও তা হতেই পারে।

আইসিসির অভিজ্ঞ কর্মকর্তা ও বতসোয়ানা ক্রিকেটের প্রধান সুমোদ দামোদার ক্রিকবাজকে জানিয়েছেন, আমরা আফ্রো-এশিয়া কাপ পুনরুজ্জীবনের চেষ্টা করছি। জয় শাহ পাশে আছেন, মাহিন্দা ভিল্লাপুরাম (মালয়েশিয়া ক্রিকেটের প্রধান ও আইসিসি পরিচালক) অংশ নিয়েছেন এই আলোচনায়।

সম্প্রতি জয় শাহ চেয়ারম্যান হয়েছেন আইসিসির। এদিকে পাকিস্তানের ক্রিকেট বোর্ড বর্তমান প্রধান মহসিন নাকভি এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের সভাপতি হতে যাচ্ছেন। বতসোয়ানা ক্রিকেটের প্রধান দামোদার বর্তমানে সহযোগী সদস্য দেশগুলোর সিইসি হতে নির্বাচনি লড়াইয়ে আছেন। সেই কারণে এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশীয় টুর্নামেন্ট আয়োজনের সম্ভাবনা আরো জোরালো হচ্ছে।

আফ্রো-এশিয়া কাপ প্রথম হয়েছিল ২০০৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার সেঞ্চুরিয়ন ও ডারবানে। ২০০৭ সালে ভারতের বেঙ্গালুরু ও চেন্নাইয়ে দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত হয়।

প্রথমবার আসরটি আয়োজনের সময় ভারতীয় বোর্ডের প্রধান জগমোহন ডালমিয়ার সঙ্গে আইসিসির সভাপতি ও দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেট প্রশাসক পারসি সন এর পরিকল্পনা সাজিয়েছিলেন। সেখানে বলা হয়েছিল– টুর্নামেন্ট থেকে পাওয়া ৮০ ভাগ রাজস্ব আয় আফ্রিকান মহাদেশের ক্রিকেট এবং ১০ ভাগ এশিয়ান বোর্ডগুলো পাবে।

আবারও যদি টুর্নামেন্ট আয়োজন হয় তাহলে একই রকম পরিকল্পনা দেখা যেতে পারে।

নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী সিরিজ হতে পারে অনূর্ধ্ব-১৯, ইমার্জিং ও জাতীয় দলের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের নিয়ে। তেমনটা হলে একই দলে দেখা যেতে পারে সাকিব আল হাসান, বিরাট কোহলি, রশিদ খান ও বাবর আজমদের।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর