বুধবার, ২৫শে ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ই পৌষ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আন্দোলনে নামলেন ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা
  • বায়ুদূষণে আজ তৃতীয় ঢাকা, বেশি দূষণ যেসব এলাকায়
  • পান্থকুঞ্জ ও আনোয়ারা পার্ক নিয়ে নতুন করে ভাবা হচ্ছে
  • দেশকে কোনও দলের কাছে ইজারা দেয়া হয়নি
  • সাগরে নিম্নচাপ, দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি শুরু
  • ড. ইউনূস আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন আজ
  • ২৬ শতাংশ রেমিট্যান্স বেড়েছে হাসিনার পতনের পর
  • পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা প্রশ্নে রায় ঘোষণা চলছে
  • ৬ কমিশনের প্রধানদের নিয়ে হবে ‘জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন’
  • নৌবাহিনীর ৩২ কর্মকর্তা পেলেন অনারারী কমিশন

ফের ১০ দিনের রিমান্ডে ইমরান খান

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৭ জুলাই ২০২৪, ১৭:৩৯

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে ১০ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন লাহোরের সন্ত্রাসবিরোধী আদালত। তার বিরুদ্ধে সারওয়ার রোড, গুলবার্গ, রেসকোর্স, সাদমান, মুঘলপুরা, মডেল টাউনসহ বিভিন্ন থানায় দায়ের করা একাধিক মামলার এই রিমান্ড দেওয়া হয়েছে। সামা টিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

ইমরান খানকে ব্যক্তিগতভাবে হাজির না করার জন্য প্রসিকিউটর ‘নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের’ কথা উল্লেখ করায় তাকে একটি ভিডিও লিঙ্কের মাধ্যমে আদালতে হাজির করা হয়েছিল।

শুনানিতে ইমরান খান জানান, তিনি ৯ মের ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতিকে হস্তক্ষেপ করার আহ্বান জানিয়েছেন। এ দাঙ্গায় জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করে পিটিআই প্রতিষ্ঠাতা বলেন, ‘আমার ২৮ বছরের ইতিহাসে আমি কখনো সহিংসতায় উসকানি দেইনি।’

এর আগে রোববার ইমরান খান তোশাখানা মামলার শুনানিকালে জাতীয় জবাবদিহি ব্যুরোর (এনএবি) চেয়ারম্যানের কঠোর সমালোচনা করেছেন।

তিনি বলেন, ‘আমাকে জেলে রাখেন, কিন্তু আমার স্ত্রীকে মুক্তি দিন। তাকে কেন আটকে রেখেছেন?’ এসময় শুধু তাকে (ইমরান) কষ্ট দেওয়ার জন্যই বুশরা বিবিকে কারারুদ্ধ করা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

ইমরান খান ও তার স্ত্রী বুশরা বিবি সম্প্রতি ‘বেআইনি বিবাহ’ সংক্রান্ত একটি বড় মামলায় খালাস পান। তবে এর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরই তাকে আরেকটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

এদিকে সোমবার ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফকে (পিটিআই) নিষিদ্ধ করার উদ্যোগের কথা জানিয়েছে পাকিস্তান সরকার। এর প্রতিক্রিয়ায় দেশটির রাজনৈতিক অঙ্গনে তীব্র সমালোচনা ও নিন্দার ঝড় বয়ে গেছে। এমনকি শরিক দল ও মিত্রদের কাছ থেকেও সমর্থন পাচ্ছে না সরকার। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে।

সরকারের অংশীদাররা এই উদ্যোগকে অগণতান্ত্রিক বলে অভিহিত করে জানিয়েছে, পাকিস্তানের রাজনীতিতে এর সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।

পিটিআইয়ের পাশাপাশি পিপিপি, আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টি, জামিয়াত উলেমা-ই-ইসলাম ও জামায়াত-ই-ইসলামী এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা ও সমালোচনা করেছে।

অন্যদিকে পিটিআইকে নিষিদ্ধ নিয়ে পাকিস্তান সরকারের সিদ্ধান্তের বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, একটি রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে এ ধরনের যে কোনো পদক্ষেপ ‘বড় উদ্বেগের’। মার্কিন দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার স্টেট ডিপার্টমেন্টের এক ব্রিফিংয়ে এ মন্তব্য করেছেন।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর