শনিবার, ৩১শে মে ২০২৫, ১৭ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • শুরু হচ্ছে নতুন স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণ, কিভাবে পাবেন স্মার্ট কার্ড?
  • নোয়াখালীতে ঘরে ঢুকে নারীকে জবাই করে হত্যা, লাশ পুকুরে
  • ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে কানাডা, ম্যানিটোবায় জরুরি অবস্থা জারি
  • আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য হার্ভার্ডের বিকল্প গন্তব্য
  • ভারতের দাসত্ব করবে না বাংলাদেশ, প্রয়োজন হলে জীবন দেবো
  • জেনে নিন মাথায় নতুন চুল গজানোর দুর্দান্ত উপায়
  • ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন
  • দুর্ভোগ চরমে মাত্র তিন মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাচ্ছেন ২৬ হাজার গ্রাহক
  • নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
  • এটিএম আজহারের খালাস উদযাপন করায় এনসিপিকে বর্জনের ঘোষণা

কলেজ পরীক্ষায় অকৃতকার্য হতেন কার্তিক, গোপন তথ্য ফাঁস করলেন মা

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৪ জুন ২০২৪, ১৭:৩৭

কবীর খানের ‘চান্দু চ্যাম্পিয়ন’ সিনেমার কারণে এখন চর্চায় কার্তিক আরিয়ান। ১৪ জুন প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পর থেকেই প্রশংসায় ভাসছেন অভিনেতা। তবে এত আলোচনার মধ্যেই কার্তিকের অজানা তথ্য ফাঁস করলেন তাঁর মা। নেটফ্লিক্সের ‘দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো’তে ছেলেকে নিয়ে কথা বলেন তিনি।

কার্তিকের ছোটবেলার নানা কথা এদিন ভাগ করে নেন তাঁর মা। তখনই জানান, অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন কখনো প্রকাশই করেননি কার্তিক।

প্রথম ছবিতে সুযোগ পাওয়ার পর অভিনয়ের ইচ্ছা প্রকাশ করতে শুরু করেন তিনি। কার্তিকের মা, বাবা ও বোন পেশায় চিকিৎসক। তাই অভিনয়ের ইচ্ছার কথা প্রথম দিকে নিজের মধ্যেই রেখেছিলেন তিনি। মুখ ফুটে কিছু বলেননি।

কার্তিকের মা বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখত কার্তিক, কিন্তু আমাদের এ কথা কখনো সে খুলে বলেনি। “পেয়ার কা পঞ্চনামা” ছবিতে সুযোগ পাওয়ার পর সে আমাদের তার মনের কথা খুলে বলে।’

কলেজে পড়াকালীন একটি বিষয়ে অকৃতকার্যও হয়েছিলেন কার্তিক। তাঁর মা ভাবতেন, সেই বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করছেন ছেলে। কিন্তু কার্তিক ব্যস্ত ছিলেন ছবির অডিশনের প্রস্তুতি নিয়ে।

হঠাৎই এক দিন কাঁদতে কাঁদতে ফোন করেন কার্তিক। ফোনে অভিনেতা তাঁর মাকে বলেন, ‘মা, আমি পেরেছি। আমি অডিশন দিয়ে সুযোগ পেয়েছি একটি ছবিতে অভিনয় করার।’ কার্তিকের কথা শুনে তাঁর মা সেদিন কেঁদে ফেলেছিলেন। তিনি চাননি, ছেলে অভিনেতা হোক।

সেদিন ছেলেকে তিনি বলেছিলেন, ‘তুমি অভিনেতা হতে চলেছ বলে আমি কাঁদছি। আমি চেয়েছিলাম তুমি পড়াশোনা করো এবং চিকিৎসক অথবা অন্য কিছু হও। কিন্তু কখনোই চাইনি তুমি অভিনেতা হও।’

এমনকি কার্তিককে ধরে বেঁধে পড়াশোনা করানো হতো বলেও তিনি জানান। প্রতিবার কোনো একটা বিষয়ে অকৃতকার্য হতেন অভিনেতা। জোর করে স্কুলের অধ্যক্ষের কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি বুঝিয়েছিলেন পড়াশোনা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কার্তিকের মা বলেন, ‘জোর করে পড়িয়েছি তাকে। একটা ডিগ্রি তো থাকা উচিত তার। ৪ বছরের ইঞ্জিনিয়ারিং সে ১০ বছরে শেষ করেছে।’


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর