শুক্রবার, ১০ই জানুয়ারী ২০২৫, ২৭শে পৌষ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বিডিআর বিদ্রোহ মামলার পরবর্তী শুনানি ১৯ জানুয়ারি
  • বাংলাদেশে অস্ত্র বিক্রি করতে আগ্রহী তুরস্ক
  • টিসিবির পণ্য মিলবে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডে
  • ১৫২ কর্মকর্তাকে বেতনের টাকা ফেরত দিতে বলল ইসি
  • শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
  • আগামী নির্বাচনে ভিন্নরূপে দেখা যাবে আনসার-ভিডিপিকে
  • প্রবাসীদের এনআইডির সার্ভিস চার্জ পর্যালোচনা করবে ইসি
  • নতুন ভোটার ১৮ লাখ ৩৩ হাজার, মোট ১২ কোটি ৩৬ লাখের বেশি
  • বছরের প্রথম দিনে ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
  • অতিরিক্ত সচিব হলেন ১২ কর্মকর্তা

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

পঞ্চগড় প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
১৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৫:১৪

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসম্বের) সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। উত্তরের এ জনপদে দিন দিন নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। তবে গত কয়েক দিনের ঘন কুয়াশার দাপট কেটে ঝলমলে রোদের দেখা মিলেছে, সঙ্গে আছে উত্তরের হিমেল বাতাস।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
পঞ্চগড়ে গত শনিবার রাত থেকে সোমবার দিবাগত রাত পর্যন্ত ঘন কুয়াশার দাপট দেখা যায়। এরপর গত মঙ্গলবার সকাল থেকে কুয়াশার পরিমাণ কমে, বাড়তে থাকে উত্তরের হিমেল বাতাস। এতে কমতে থাকে দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।


তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহ্ মুঠোফোনে  বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। তবে আকাশে কুয়াশা ও মেঘের পরিমাণ কমে যাওয়ায় উত্তরের হিমেল বাতাসের দাপট বেড়েছে। সকাল সকাল সূর্যের দেখা মিললেও হিমেল বাতাসে রোদের তীব্রতা ছড়াতে পারছে না। এ জন্য বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। এখন থেকে ধীরে ধীরে তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আরও কমতে থাকবে। সেই সঙ্গে এই মাসের শেষ দিকে এই অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

বৃহস্পতিবার সকালে পঞ্চগড় সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, চারদিকে হালকা কুয়াশার মধ্যে গায়ে শীতের কাপড় জড়িয়ে কর্মজীবী মানুষ ছুটছেন গন্তব্যে। এরই মধ্যে সকাল সাড়ে আটটার দিকে পূর্ব আকাশে উঁকি দিতে থাকে সূর্য। ধীরে ধীরে উঠতে থাকে ঝলমলে রোদ। তবে উত্তরের ঝিরিঝিরি বাতাস বইতে থাকায় দিনের বেলাও অনুভূত হচ্ছে শীত।

জেলা শহরের ব্যাটারিচালিত ভ্যানচালক আইজুল ইসলাম বলেন, ‘আইজ কুয়াশা নাই, দেখে মনে করনু (করলাম) ঠান্ডা কম হবে। এ্যালা (এখন) ভ্যানখান চালাইলে শিলশিল করে একখান বাতাস নাগেছে। মনডা কহচে বাতাসখানোত বরফ আছে।’

কাজের উদ্দেশে বের হওয়া রশিদুল ইসলাম নামের একজন কাঠমিস্ত্রি বলেন, ‘কয় দিন অগোত কুয়াশা ১০ হাত দুরোতো দেখা যায়নি। কিন্তু এনোং ঠান্ডা আছিলনি। এ্যালা কুয়াশাখান নাই, কিন্তু বাতাসখান সারা রাইত কাবু করে দেছে সবাকে।’


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর