শুক্রবার, ১০ই জানুয়ারী ২০২৫, ২৬শে পৌষ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বিডিআর বিদ্রোহ মামলার পরবর্তী শুনানি ১৯ জানুয়ারি
  • বাংলাদেশে অস্ত্র বিক্রি করতে আগ্রহী তুরস্ক
  • টিসিবির পণ্য মিলবে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডে
  • ১৫২ কর্মকর্তাকে বেতনের টাকা ফেরত দিতে বলল ইসি
  • শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
  • আগামী নির্বাচনে ভিন্নরূপে দেখা যাবে আনসার-ভিডিপিকে
  • প্রবাসীদের এনআইডির সার্ভিস চার্জ পর্যালোচনা করবে ইসি
  • নতুন ভোটার ১৮ লাখ ৩৩ হাজার, মোট ১২ কোটি ৩৬ লাখের বেশি
  • বছরের প্রথম দিনে ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
  • অতিরিক্ত সচিব হলেন ১২ কর্মকর্তা

রূপগঞ্জে গ্যাস লাইনে বিস্ফোরণ, দগ্ধ পাঁচ

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
৪ নভেম্বর ২০২৩, ১১:২৬

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গ্যাস লাইন বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচজন অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন। তাদেরকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।

শনিবার (৪ নভেম্বর) এই তথ্য নিশ্চিত করেন পুলিশ।

পুলিশ জানায়, শুক্রবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে রূপগঞ্জের আওকাবো বাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

দগ্ধরা হলেন, হাসুন বানু (৫৫), তার স্বামী অলি আহমেদ (৬৫), ছেলে ওমর ফারুক (১৮), মেয়ে সাহারা বেগম (২৪) ও ভাই সোনাউদ্দিন (৪৫)।

হাসপাতালে হাসুন বানুর ভাতিজা মো. নূরে আলম জানান, রূপগঞ্জের ওই বাড়ির নিচ তলায় ভাড়া থাকেন তারা। হাসুন বানু গৃহিণী, তার স্বামী ও ভাই গাউছিয়া বাজারে শুটকির দোকান করেন। এছাড়া মেয়ে সাহারা প্রতিবন্ধী এবং ছেলে ওমর ফারুক স্থানীয় অনুপম গার্মেন্টসে চাকরি করেন।

তিনি আরও জানান, বাসাটিতে লাইনে তেমন গ্যাসে থাকে না। সেজন্য রান্নার কাজে গ্যাসের চাপ বাড়াতে ২ সপ্তাহ আগে একটি যন্ত্র লাগিয়েছেন। রাতে তারা যখন ঘুমিয়ে ছিলেন, তখন ওই গ্যাস লাইন থেকেই এই বিস্ফোরণ ঘটে বলে তাদের ধারণা।

ঘটনার পরপরই প্রতিবেশীরা তাদেরকে উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জের ইউএস-বাংলা হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি দেখে মধ্যরাতে তাদের ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। তবে হাসুন বানুর বড় ছেলে গার্মেন্টস কর্মী ফরমুজ (২২) সেসময় বাসায় না থাকায় দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে যান।

বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা জানান, হাসুন বানুর শরীরের ৪৬ শতাংশ, তার স্বামী অলি আহমেদের ৫৮, মেয়ে সাহারার ৩০, ছেলে ওমর ফারুকের ১৫ এবং ভাই সোনাউদ্দিনের ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের সবার অবস্থাই গুরুতর।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর