মঙ্গলবার, ৭ই জানুয়ারী ২০২৫, ২৪শে পৌষ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
  • আগামী নির্বাচনে ভিন্নরূপে দেখা যাবে আনসার-ভিডিপিকে
  • প্রবাসীদের এনআইডির সার্ভিস চার্জ পর্যালোচনা করবে ইসি
  • নতুন ভোটার ১৮ লাখ ৩৩ হাজার, মোট ১২ কোটি ৩৬ লাখের বেশি
  • বছরের প্রথম দিনে ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
  • অতিরিক্ত সচিব হলেন ১২ কর্মকর্তা
  • থার্টি ফার্স্টে আতশবাজি ফোটানো বন্ধ চেয়ে হাইকোর্টে রিট
  • প্রস্তুত হচ্ছে দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল
  • খুলেছে সচিবালয়, ক্ষতিগ্রস্ত মন্ত্রণালয়ের কাজ অন্য জায়গায়
  • সচিবালয়ে সাংবাদিক প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা সাময়িক

আরও ৫ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
৮ অক্টোবর ২০২৩, ১৪:১৬

ডিমের বাজারে স্থীতিশীলতা ফেরাতে আরও ৫ কোটি ডিম আমদানির জন্য ৫টি প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদন দিয়েছে সরকার।

রোববার (০৮ অক্টোবর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. হায়দার আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, নতুন করে আরও ৫ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এক কোটি করে ৫টি প্রতিষ্ঠান এই ডিম আমদানি করবে। তবে এবার ডিম আমদানির শর্ত বাড়ানো হয়েছে। আগে ৪টি শর্ত থাকলেও এবার আরও একটি শর্ত যোগ করা হয়েছে।

ডিমের বর্তমান বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় ডিমের সরবরাহ বৃদ্ধি ও বাজারদর স্থিতিশীল রাখতে আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২৪ এর শর্ত প্রতিপালন সাপেক্ষে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি করে মোট পাঁচ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি হয়েছে। অনুমতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো হলো—ইউনিয়ন ভেনচার লিমিটেড, জে এফ জে প্যারাডাইস কানেকশন, লায়েক এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স লাকি এন্টারপ্রাইজ এবং মেসার্স পিংকি ট্রেডার্স।

ডিম আমদানিতে সরকারের বেঁধে দেওয়া শর্তগুলো হলো—অ্যাভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ড ফ্লুমুক্ত দেশ হতে ডিম আমদানি করতে হবে। আমদানিকৃত ডিমের প্রতিটি চালানের জন্য রপ্তানিকারক দেশের সরকারের মাধ্যমে নির্ধারিত কিংবা ক্ষমতাপ্রাপ্ত উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত অ্যাভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ড ফ্লুর ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ামুক্ত সনদ দাখিল করতে হবে। সরকার নির্ধারিত শুল্ক বা কর পরিশোধ করতে হবে। নিষিদ্ধ পণ্য আমদানি করা যাবে না। সরকারের অন্যান্য বিধিবিধান মেনে চলতে হবে।

বাজারে ডিম, আলু ও পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় গত ১৪ সেপ্টেম্বর এসব পণ্যের দর নির্ধারণ করে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। খুচরা পর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম ১২ টাকা নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু বেঁধে দেওয়া এ দর যথাযথভাবে কার্যকর না হওয়ায় প্রথম দফায় গত ১৮ সেপ্টেম্বর চার প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি করে চার কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো— মীম এন্টারপ্রাইজ, প্রাইম এনার্জি ইমপোর্টার্স অ্যান্ড সাপ্লায়ার্স, টাইগার ট্রেডিং ও অর্ণব ট্রেডিং লিমিটেড।

দ্বিতীয় দফায় ২১ সেপ্টেম্বর আরও ছয় প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি করে ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সেই প্রতিষ্ঠানগুলো হলো— চিজ গ্যালারি, পপুলার ট্রেড সিন্ডিকেট, এমএস রিপা এন্টারপ্রাইজ, এসএম করপোরেশন, বিডিএস করপোরেশন ও মেসার্স জয়নুর ট্রেডার্স। মোট দশ প্রতিষ্ঠানকে ১০ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর